উপকূলের শিশুদের দুর্যোগের আগাম পূর্বাভাসভিত্তিক জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যে মেট ক্লাব উদ্বোধন
৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২৫ অপরাহ্ণ
বিশ্ববাজারে সোনার দামে ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার মূল্য বেড়েছে ১ শতাংশেরও বেশি। ডলারের সামান্য পতন এবং বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি-এড়ানো মনোভাব এই বৃদ্ধির মূল কারণ বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। ডলার দুর্বল হওয়ায় অন্যান্য মুদ্রাভিত্তিক ক্রেতাদের জন্য সোনা তুলনামূলক সস্তা হয়ে যায়, ফলে চাহিদা বেড়ে যায়।
রয়টার্স জানায়, স্পট গোল্ডের দাম বৃদ্ধি পেয়ে প্রতি আউন্স দাঁড়িয়েছে ৩,৯৮১.২৭ ডলারে। এছাড়া মার্কিন ডিসেম্বরে সরবরাহযোগ্য সোনার মূল্য বেড়ে হয়েছে প্রতি আউন্স ৩,৯৯১.৯০ ডলার।
বিশ্লেষক কার্স্টেন মেন বলেন, বৈশ্বিক শেয়ারবাজারে অনিশ্চয়তা ও মূল্যসম্বন্ধীয় উদ্বেগের কারণে বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে সোনার দিকে ঝুঁকছেন।
ইউরোপীয় শেয়ারবাজার দুই সপ্তাহের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে এসেছে এবং ডলার সূচকের সামান্য পতন সোনার চাহিদা আরও বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশের স্থানীয় বাজারেও এর প্রভাব পড়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) বুধবার (৫ নভেম্বর) নতুন মূল্য ঘোষণা করে জানিয়েছে, প্রতি ভরি (২২ ক্যারেট) সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১ হাজার ৭৭৬ টাকা।
অন্যান্য ক্যারেটে সোনার দাম হয়েছে—
২১ ক্যারেট: ১ লাখ ৯২ হাজার ৫৯৬ টাকা
১৮ ক্যারেট: ১ লাখ ৬৫ হাজার ৮১ টাকা
সনাতন পদ্ধতি: ১ লাখ ৩৭ হাজার ১৮০ টাকা
বাজুস জানায়, আন্তর্জাতিক বাজারের ঊর্ধ্বগতি এবং স্থানীয় চাহিদার সমন্বয় বিবেচনা করে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।