রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৪

ঢাবিতে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপন


ঢাবিতে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপন
  গুগল নিউজে ফলো করে আজকের প্রসঙ্গ এর সাথে থাকুন

‘গ্রন্থাগারে বই পড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস-২০২৪ উদযাপিত হয়েছে।

দিনটি উপলক্ষে আজ সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ঘটিকায় তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের আয়োজনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো.মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়।

উক্ত শোভাযাত্রার শুরুতে উপাচার্য (ঢাবি)অধ্যাপক ড. মো.মাকসুদ কামাল বলেন, লাইব্রেরি হলো "Life-line of civilised nation" তাই একটা সিভিলাইজড জাতি গঠনে লাইব্রেরির গুরুত্ব অপরিসীম। তিনি বলেন, লাইব্রেরি হলো জ্ঞানের স্মারক। গ্রন্থাগারে ঘুরাঘুরি করলে, দেখলে, ভ্রমণ করলে নিজেকে জানা যায়, পৃথিবীকে জানা যায়। সুতরাং, গ্রন্থাগারের সংখ্যা বাড়ানো এবং এর সঠিক ব্যবস্থপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি উন্নত জাতি চেনার উপায় হলো সেখানে লাইব্রেরির সংখ্যা ও তার সঠিক ব্যবস্থাপনার উপর। বর্তমান সরকার লাইব্রেরীর সংখ্যা বহুল অংশে বাড়িয়েছে এবং বাড়ানোর পদক্ষেপও গ্রহণ করেছে।

তিনি আরও বলেন, "গ্রন্থাগার হলো কালের খেয়ার"। নবীন-প্রবীণ থেকে শুরু করে সকল বয়সের মানুষই লাইব্রেরিতে যায়। বইয়ের মাধ্যমেই খুঁজে পাওয়া যায় ভিন্ন এক জগৎ, যেই ভিন্ন জগতে আমরা ইতিহাস, সভ্যতা, ঐতিহ্য, মানবিকতার কথা জানি এসব জানার একটি বিশেষ জায়গা হলো লাইব্রেরি।

পরে শোভাযাত্রাটি অপরাজেয় বাংলা থেকে শুরু হয়ে সেন্টার লাইব্রেরি(ঢাবি) ও টিএসসি পদকক্ষীণ করে কলা অনুষদে এসে শেষ হয়। শিক্ষার্থীরা নানা ধরণের প্লেকার্ড ও স্লোগানের মাধ্যমে, এক উৎসবমুখর পরিবেশে র‍্যালিতে অংশ নেয়। নানা আয়োজনের মাধ্যমে দিনটি উদযাপিত হয় এবং গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা ও বিকাশের গুরুত্ব সবার মাঝে তুলে ধরা হয়।